জনস্বার্থে দেশে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ আইনের ধারা-৫ (ঙ) অনুসারে- সিনেমা, নাটক, প্রামান্যচিত্রে ধূমপান/তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারের দৃশ্য প্রদর্শন না করানোর নির্দেশনা প্রদান হয়েছে। কাহিনীর প্রয়োজনে অত্যাবশ্যক হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ এ আইনটি না মেনেই নাটক,সিনেমায় ধূমপানের চিত্র প্রদর্শন করা হচ্ছে। যা আইন লঙ্ঘণের পাশাপাশি মানুষকে ধূমপানে উৎসাহিত করছে। ২৮ জানুয়ারি ২০২১, সকাল ১০:৩০ মিনিটে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সভা কক্ষে (তথ্য ভবন, ২য় তলা) “চলচ্চিত্রে তামাক নিয়ন্ত্রন আইন বাস্তবায়ন ও করণীয়” শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা উক্ত অভিমত ব্যক্ত করেন। চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড, বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট যৌথভাবে উক্ত সভা আয়োজন করে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে…
Read Moreবিভাগ: আইন পর্যবেক্ষণ ও বাস্তবায়ন
তামাক নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও স্থায়ী তহবিল যোগানের আহ্বান
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত ২০৪০ সালের মধ্যে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দিনব্যাপি “Conference on Sustainable Tobacco Control in Bangladesh” সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১২ জানুয়ারী ২০২০ রাজধানীর কৃষিবিদ ইনিষ্টিটিউটে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট, দি ইউনিয়ন এবং ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট উক্ত সম্মেলন আয়োজন করে। সারাদেশ থেকে শতাধিক সরকারী, বেসরকারী ও আর্ন্তজাতিক সংস্থার প্রতিনিধি, পরিবেশবিদ, গণমাধ্যম প্রতিনিধি, কৃষিবিদ, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণ সরাসরি ও ভার্চুয়ালী সম্মেলনে সংযুক্ত হন। তামাক নিয়ন্ত্রণে আর্থিক যোগান নিশ্চিত, বিদ্যমান ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন সংশোধন ও তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন, তামাকের উপর কর বৃদ্ধি, তামাক চাষ নিয়ন্ত্রণ ও তামাক কোম্পানির প্রভাব থেকে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক সকল নীতি সুরক্ষার উপর প্রবন্ধ উপস্থাপন ও আলোচনা করেন সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞগণ। সম্মেলনে আগত বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটভূক্ত ১০০ এর অধিক সংগঠন স্ব-স্ব…
Read Moreঝিনাইদহে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষনা
ঝিনাইদহ পৌর এলাকার দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষনা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ সকালে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটভুক্ত সংগঠন এইড ফাউন্ডেশন ও ‘পদ্মা সমাজকল্যান সংস্থা’র যৌথ উদ্যোগে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা করেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোছাঃ তসলিমা খাতুন। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০০ মিটারের মধ্যে তামাক ও তামাক জাত দ্রব্য বিক্রয়, ব্যবহার ও প্রচারণা নিষিদ্ধ’ প্রচারণার অংশ হিসাবে ঝিনাইদহ উজির আলী স্কুল এ্যান্ড কলেজ এবং নিউ একাডেমী স্কুলের শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশ গ্রহণে সড়ক অঙ্কন ও বোর্ড স্থাপন করা হয়। সড়ক অঙ্কন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ঝিনাইদহ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোছাঃ তসলিমা খাতুন। উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি ঘোষনা করেন “আজ থেকে এই দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০০ মিটারের মধ্যে কোন তামাকজাত দ্রব্যর দোকান থাকবে না, এই ঘোষনা অমান্য…
Read Moreতামাকজাত দ্রব্যের সব ধরণের বিজ্ঞাপন ও প্রচার নিষিদ্ধ এবং পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময় সভা
কিশোরগঞ্জে তামাকজাত দ্রব্যের সব ধরণের বিজ্ঞাপন ও প্রচার নিষিদ্ধ এবং পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বিধান বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি (নাটাব) কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আয়োজনে বৃহস্পতিবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে শহরের ক্যাসেল সালাম চাইনিজ রেস্টুরেন্টে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আলোচকরা বলেন, তামাক ব্যবহারে কোন সুফল নেই বরং এর ব্যবহার ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝূঁকি তৈরি করে। কোভিড রোগীদের ক্ষেত্রেও এটি প্রাণঘাতী জটিলতার সৃষ্টি করে। বিশ্বে দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ গড় আয়ুর আগেই মারা যান। এই অকালমৃত্যুর ক্ষেত্রেও ধুমপান বা তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার অনেকাংশে দায়ী। সুতরাং ভয়াবহ এই স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে ধুমপান বা তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার কমাতে হতে। এ ক্ষেত্রে তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন, প্রচার ও পৃষ্ঠপোষকতা বা প্রণোদনা বন্ধ হলে তা কার্যকর ফল বয়ে আনবে,…
Read More২০৪০ সালের মধ্যে দেশকে তামাকমুক্ত করতে রোডম্যাপ হচ্ছে -স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতি: সচিব
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ প্রত্যয় বাস্তবায়নে তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন বন্ধে আইন বাস্তবায়নে গুরুত্ব দেওয়া হবে। ১৭ নভেম্বর, ২০২০ ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ব স্বাস্থ্য অনুবিভাগ) কাজী জেবুন্নেছা বেগম বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার যে ঘোষণা দিয়েছেন সে ঘোষণা বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতায় একটি রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হচ্ছে। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. মোস্তাফিজুর রহমান এর সভাপতিত্বে এতে আলোচনা করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. নুরুন্নবী, ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. মো. বেলাল হোসেন, দি ইউনিয়নের কারিগরী পরামর্শক এড. সৈয়দ মাহবুবুল আলম প্রমূূখ। জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলে’র প্রোগ্রাম অফিসার আমিনুল ইসলাম সুজন সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়-ঢাকা, বাংলাদেশ তামাক…
Read Moreস্বাস্থ্য সচিব এর সাথে স্বাক্ষাৎ- তামাক নিয়ন্ত্রণে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ
২০৪০ সালের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত “তামাকমুক্ত বাংলাদেশ” বাস্তবায়ন করতে হলে তামাক ব্যবহার ০৫% এ নামিয়ে আনতে হবে। সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে তামাক নিয়ন্ত্রণে চলমান কার্যক্রম গতিশীল ও দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছে তামাক বিরোধী সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ। ২১ অক্টোবর, ২০২০ বেলা ১২টায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান এর সাথে তামাক বিরোধী সংগঠনের একটি প্রতিনিধি দল স্বাক্ষাৎ করে উক্ত অনুরোধ জানান। অতিরিক্ত সচিব (জনস্বাস্থ্য অনুবিভাগ) মো: মোস্তফা কামাল এসময় উপস্থিত ছিলেন। জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ অঙ্গীকার বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তামাক নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ গ্রহণে কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ তুলে ধরা হয়; ধূমপান ও তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের প্রণীত খসড়া বিধি চূড়ান্ত করা; জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের প্রণীত খসড়া অর্গানোগ্রাম অনুমোদনে পদক্ষেপ…
Read Moreতরুণদের সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের দাবী
তরুণ প্রজন্মের সুরক্ষায় তামাক কোম্পানির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রচারণা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় তামাক চাষ নিয়ন্ত্রণ, আইন বাস্তবায়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও পাবলিক প্লেস, পরিবহণের পরিধি বৃদ্ধি এবং কোম্পানীর প্রভাব থেকে আইন ও নীতি সুরক্ষাসহ সুনির্দিষ্ট দাবীতে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের দাবী জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট। ১৮ অক্টোবর, ২০২০ বেলা ১১টায় “ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ সংশোধন” বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় উক্ত দাবী জানান তামাক বিরোধী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সভায় বক্তারা বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আড়ালে তামাক পণ্যের ব্রান্ড প্রমোশনের মাধ্যমে তরুণদেরকে ধূমপানে আকৃষ্ট, এবং নীতিপ্রণেতাদের প্রভাবিত করে ব্যবসায়িক সুবিধা আদায় করে নিচ্ছে তামাক কোম্পানিগুলো। সামাজিক বনায়ন বা বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি, বিশুদ্ধ পানি সরবারহ তাদের কৌশল মাত্র। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে দূর্বলতার সুযোগ…
Read Moreডাস এর উদ্যোগে জাতীয় তামাকমুক্ত দিবস-২০২০ উদযাপান
জাতীয় তামাকমুক্ত উপলক্ষ্যে ৯ অক্টোবর রাজধানীর সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে অবস্থান কর্মসূচী ও লিফলেট/স্টিকার ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে ডেভেলপমেন্ট অ্যাকটিভিটিস অব সোসাইটই-ডাস। এসময় পরিবহণ মালিক-শ্রমিকদের সাথে গণপরিবহণে ধূমপানের ক্ষতি এবং সংশ্লিষ্ট আইন, অধূমপায়ীর অধিকার নিয়ে আলোচনা করা হয়। আলোচনা সভার পরে বাসে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ ও ধূমপানমুক্ত সাইনেজ স্থাপন করেন ডেভেলপমেন্ট অ্যাকটিভিটিস অব সোসাইটই-ডাস এর কর্মকর্তাবৃন্দ। একই দিনে রাজধানীর কমলাপুর রেল স্টেশনেও তামাক বিরোধী কর্মসূচী পালন করে ডেভেলপমেন্ট অ্যাকটিভিটিস অব সোসাইটই-ডাস।
Read Moreস্বাস্থ্য সেবার সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের তামাক নিয়ন্ত্রনে পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরী
আর্ন্তজাতিক চুক্তি এফসিটিসির আর্টিকেল ৫.৩ তে তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক নীতি সুরক্ষার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। রাষ্ট্রের জনগনের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে গৃহিত পদক্ষেপসমুহ বাস্তবায়নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অংক্রামক রোগ ও তামাক নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কর্মসূচী গতিশীল করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুনিদিষ্ট একটি আচরণবিধি থাকা প্রয়োজন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ভবনের সম্মেলন কক্ষে ৫ অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০০টায় ‘এফসিটিসি আর্টিকেল ৫.৩ বাস্তবায়নে কোড অব কন্ডাক্ট প্রণয়ন’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তরা এ কথা বলেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডাব্লিউবিবি) ট্রাস্ট যৌথভাবে এ সভা আয়োজন করে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির পরিচালক ডা. মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে সম্মানিত প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাসার…
Read Moreস্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজিং হতে পারে তামাক নিয়ন্ত্রণের কার্যকর হাতিয়ার-ওয়েবিনারে বক্তারা
তামাকজাত পণ্যের স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজিং হতে পারে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে অন্যতম কার্যকর হাতিয়ার। যা তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা হ্রাস করার পাশাপাশি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০, বুধবার “স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজিং: প্রতিবন্ধকতা ও বাস্তবায়নে করণীয়” শীর্ষক একটি ওয়েবিনারে বক্তারা এ অভিমত ব্যক্ত করেন। ওয়েবিনার আয়োজন করে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির টোব্যাকো কন্ট্রোল এন্ড রিসার্চ সেল (টিসিআরসি)। ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন টিসিআরসি’র প্রোগ্রাম ম্যানেজার ও গবেষণা সহকারী ফারহানা জামান লিজা। তামাক নিয়ন্ত্রণে কর্মরত বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ এতে অংশ নেন। শুভেচ্ছা বক্তব্যে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের সচিবালয়ের পক্ষে সৈয়দা অনন্যা রহমান বলেন, স্ট্যান্ডার্ড প্যাকেজিং মডেলটি বাস্তবায়নে তামাক কোম্পানি বাঁধার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। প্যাকেট ওর্য়ানিং এর ক্ষেত্রে যেমন কোম্পানিগুলো নিজেদের সুবিধার দিকটাই গুরুত্ব দিয়েছে, সেই সুযোগটি তাদেরকে আর দেওয়া…
Read More