জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা ও তামাকের বহুমাত্রিক ক্ষতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টা চলমান। বেসরকারী সংগঠনগুলোও সরকারের পাশাপাশি সাধ্যমত কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু, তামাক কোম্পানিগুলোও বসে নেই। মানুষের হাতে মৃত্যুশলাকা তুলে দেওয়া ছাড়াও জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়ক নীতি প্রণয়ন বিলম্বিতকরণ ও বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করছে।
এছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও নীতি-নির্ধারনী পর্যায়ে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে সুবিধা আদায় করছে তামাক কোম্পানিগুলো। ফলে, অনেক ক্ষেত্রেই জনস্বাস্থ্য উপেক্ষিত থাকছে। তামাক কোম্পানির এ ধরনের কার্যক্রম আন্তর্জাতিক তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তি ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল এফসিটিসি এর সাথে সাংঘর্ষিক। বাংলাদেশ এ চুক্তিতে সাক্ষরকারী দেশ হিসাবে এর প্রতিপালনেও নৈতিক দায়বদ্ধতা রয়েছে।
উপরোক্ত বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে বাংলাদেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম কোম্পানির প্রভাবমুক্ত রাখতে করণীয় বিষয়ে ২৬ নভেম্বর, ২০১৯ মঙ্গলবার, বিকেল ৩:০০ টায় বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের উদ্যোগে “নীতিতে তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ” শীর্ষক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত সভায় তামাক নিয়ন্ত্রণ ও গণমাধ্যমের সাথে সম্পৃক্তদের আমন্ত্রন জানানো হয়েছে।