দুই বিদেশী সিগারেট কোম্পানি জনস্বাস্থ্যকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে মরিয়া

তামাক নিয়ন্ত্রণে সরকারের ধারাবাহিক উদ্যোগ সত্ত্বেও দুটি বিদেশী সিগারেট কোম্পানি আইন ভঙ্গে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তাদের মূল উদ্দেশ্য দেশের তরুণ প্রজন্মকে ধূমপানে আকৃষ্ট করা। এই বিষয়ে সঠিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহের জন্য বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটভুক্ত ৪৫টি স্থানীয় সংগঠনের মাধ্যমে দেশের ৮ টি বিভাগের ৪৫টি জেলায় একটি জরিপ পরিচালিত হয়। উক্ত জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে ২৮ নভম্বের ২০২৩ জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে সকাল ১১:০০ টায় ‘‘আইন ভাঙ্গার শীর্ষে দুটি বিদেশী সিগারেট কোম্পানি” শীর্ষক একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয় । বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী হেলাল আহমেদ এর সভাপতিত্বে এবং ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর প্রকল্প কর্মকর্তা মিঠুন বৈদ্যর সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে মূলপত্র পাঠ করেন গ্রাম বাংলা উন্নয়ন কমিটির নির্বাহী পরিচালক এ…

Read More

আইনভাঙ্গার শীর্ষ দুটি বিদেশী সিগারেট কোম্পানি

দেশব্যাপী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘনে ২টি সিগারেট কোম্পানি অত্যন্ত বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সম্প্রতি দেশের ১৬টি জেলায় ২২,৭২৩টি বিক্রয়কেন্দ্রে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের প্রায় সাড়ে ২৭ হাজার আইন লঙ্ঘনের চিত্র পাওয়া গেছে। জরিপে দেখা গেছে, বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালসহ জনবহুল এলাকায় তামাকের বিজ্ঞাপন ও প্রচারণার হার সবচেয়ে বেশি। এই অবাধ প্রচারনার মূল উদ্দেশ্য কিশোর ও তরুণদেরকে ধূমপানে আকৃষ্ট করা। যা ২০৪০ সালের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্যকে ব্যহত করছে। ১৭ আগস্ট ২০২৩, বুধবার, সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে “দেশব্যাপী তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন : সিগারেট কোম্পানি বেপরোয়া” শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে তামাক নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা) এর আয়োজনে, বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি, বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স…

Read More

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনসহ সহায়ক নীতিসমূহ চুড়ান্ত করা জরুরি

সরকার তামাক নিয়ন্ত্রণে ইতিবাচক পদক্ষেপ নিলেও তামাক কোম্পানিগুলোর হস্তক্ষেপ আইন বাস্তবায়ন ও সহায়ক নীতিমালা প্রণয়নে বাধা সৃষ্টি করছে। সামগ্রিক তামাক নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে তাদের এই হস্তক্ষেপের চিত্র দৃশ্যমান। তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ থেকে নীতি সুরক্ষার উপর গুরুত্ব দিয়ে ২৪ জুলাই সোমবার বিকাল ৪.০০ টায় ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডাব্লিউবিবি) ট্রাস্ট ও বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা) এর যৌথ উদ্যোগে ধানমন্ডি আবাহনী মাঠের সম্মুখে “তামাক কোম্পানির প্রভাব প্রতিহত করতে আইন ও নীতিসমূহ দ্রুত চূড়ান্ত করা হোক” শীর্ষক একটি অবস্থান কর্মসূচির আয়োজন করা হয় । উক্ত অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, তামাকের স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করে কোম্পানিগুলো জনগণ, গণমাধ্যম ও সরকারের নীতিনির্ধারনী পর্যায়ে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। গবেষণায় দেখা গেছে সমাজের সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে তামাক সেবনের (ধূমপান) প্রবণতা কমিয়ে আনতে তামাকজাত…

Read More

কোম্পানির বাধায় বিলম্বিত হচ্ছে তামাক নিয়ন্ত্রণ

আসন্ন ২০২৩-২৪ অর্থ বাজেটকে সামনে রেখে তামাক নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ও সুনির্দিষ্ট করনীতি প্রণয়ণ এবং কর বৃদ্ধিতে কোম্পানির হস্তক্ষেপ প্রতিহত করা জরুরী। গত ০২ মে, ২০২৩, মঙ্গলবার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সামনে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট, এইড ফাউন্ডেশান, বিএনটিটিপি, ডাস, দিশারী মহিলা কল্যাণ সমিতি, আইডিএফ, কেএইচআরডিএস, নারী মৈত্রী, নাটাব, নবনীতা মহিলা কল্যাণ সংস্থা, প্রত্যাশা মাদক বিরোধী সংগঠন, সীমান্তিক, টিসিআরসি, ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার সোসাইটি বাংলাদেশ, ইপসা ও ডাব্লিউবিবি ট্রাস্টের সম্মিলিত উদ্যোগে “তামাক কর বৃদ্ধিতে কোম্পানীর বাধা, হুমকিতে জনস্বাস্থ্য”শীর্ষক একটি অবস্থান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়কারী হেলাল আহমেদ এর সভাপতিত্বে অবস্থান কর্মসূচিতে সঞ্চালনা করেন বিএনটিটিপির প্রকল্প কর্মকর্তা ইব্রাহিম খলিল। অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জনস্বাস্থ্য উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ২০৪০ সালের পূর্বেই বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার…

Read More

তামাক নিয়ন্ত্রণে সরকারের প্রচেষ্টা ব্যাহত করছে তামাক কোম্পানি

প্রতিবারের মতো এবছরও বইমেলা আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে মেলা প্রাঙ্গন ধূমপানমুক্ত ঘোষণা করায় কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট। তামাকের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ক্ষতি থেকে জনসাধারণকে রক্ষায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ধূমপান এবং তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ সংশোধনের মাধ্যমে শক্তিশালী করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কিন্তু তামাক কোম্পানীগুলো নানা ধরনের বিভ্রান্তিকর প্রচারনার মাধ্যমে আইন সংশোধনে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করছে। জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন কোম্পানীর প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়টির প্রতি গুরুত্বারোপ করে ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ বিকেল ৪ টায় বইমেলা প্রাঙ্গনে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এবং তামাক নিয়ন্ত্রণে কার্যরত সংগঠনগুলোর উদ্যোগে “তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন প্রক্রিয়া কোম্পানির প্রভাবমুক্ত রাখা হোক” শীর্ষক অবস্থান কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়। উক্ত অবস্থান কর্মসূচি থেকে আহবান জানানো হয়, জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ২০৪০ সালের মধ্যে…

Read More

বিএটিবি’র বোর্ড থেকে সরকারের সচিবদের দ্রুত বেরিয়ে আসা উচিত : পরিকল্পনা মন্ত্রী

তামাক নিয়ন্ত্রণ ও সরকারের নীতিতে যাতে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ না হয় সেজন্য বিএটিবি’র বোর্ড থেকে সচিবদের দ্রুত বেরিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী এম. এ. মান্নান এমপি। ৩০ নভেম্বর ২০২২ বিকেল ৩টায় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি কনফারেন্স রুমে ওয়ার্ক ফর বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্ট ও ইনিশিয়েটিভ ফর পাবলিক হেলথ রিসার্চ অ্যান্ড কমিউনিকেশন (আইপিএইচআরসি) এ যৌথভাবে আয়োজিত ‘তামাক কোম্পানির সিএসআর : মিথ ও বাস্তবতা’ শীর্ষক এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। মাননীয় মন্ত্রী এম. এ. মান্নান বলেন, তামাক কোম্পানির এসব কার্যক্রম আমাকে বিব্রত করে। যেখানে সরকার প্রধান পরিষ্কারভাবে তামাক মুক্ত করার ঘোষণা করেছেন সেখানে তামাক কোম্পানির প্রচালনা মেনে নেয়া যায় না। প্রধানমন্ত্রীর কমিটমেন্ট মানে আমাদের সবার কমিটমেন্ট। ফলে যারা তামাক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন…

Read More

তামাক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টাকে বিলম্বিত করছে কোম্পানি

তামাকের ভয়াবহতা বিবেচনায় নিয়ে সরকার তামাক নিয়ন্ত্রণে আইন বাস্তবায়ন ও নীতিগুলো শক্তিশালীকরণসহ ধারাবাহিক ও বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। কিন্তু অত্যন্ত উদ্বেগের কারণ এই যে, সরকার তামাক নিয়ন্ত্রণে বহুবিধ ইতিবাচক উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তামাক কোম্পানিগুলো দীর্ঘদিন ধরে আইন বাস্তবায়ন ও সহায়ক নীতি প্রণয়নে প্রভাব বিস্তার করে আসছে। যা জনস্বাস্থ্য উন্নয়নের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয় বাস্তবায়নে বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। উপরোক্ত বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়ে গত ৩১ অক্টোবর ২০২২, সকাল ১১:০০টায় ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর উদ্যোগে জাতীয় প্রেস ক্লাব এর তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে “তামাক নিয়ন্ত্রণে প্রধান অন্তরায় কো¤পানির হস্তক্ষেপ” শীর্ষক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা) এর উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ সমিতি…

Read More

“আইন ভঙ্গ করে তরুণদেরকে আকৃষ্ট করছে তামাক কোম্পানি”

সরকারের ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যয় হুমকির সম্মুখীন। এর প্রকৃত উদাহরণ, বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে তামাক কোম্পানি নিজস্ব অর্থায়নে স্মোকিং জোন তৈরি করে দিচ্ছে। এছাড়াও কোম্পানিগুলো তামাকের সপক্ষে গবেষণা ও বিজ্ঞাপন প্রদর্শনসহ বিভিন্ন উপায়ে তাদের পণ্যের প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কারণ, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪৯ শতাংশই তরুন। একজন তরুনকে এই নেশায় আকৃষ্ট করা সম্ভব হলে কোম্পানির জন্য একজন দীর্ঘমেয়াদী ভোক্তা তৈরী হয়। উল্লেখ্য,  Global Youth Tobacco Survey- 2013  অনুসারে, বাংলাদেশের ১৩-১৫ বছর বয়সীদের মধ্যে ৫% তামাকজাত দ্রব্য গ্রহন করে। এই সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। উল্লেখিত সমস্যাসমূহ থেকে উত্তরণের জন্য সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের বাস্তবায়ন প্রয়োজন। উক্ত বিষয় বিবেচনায়  ডাব্লিউবিবি  ট্রাস্ট এবং বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা) যৌথভাবে গত…

Read More

তামাক কোম্পানি থেকে সরকারের অংশীদারিত্ব প্রত্যাহার করতে হবে

তামাক কোম্পানির আগ্রাসন প্রতিহত না করতে পারলে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়। তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ প্রতিহত করতে দ্রুত গাইডলাইন প্রণয়ন ও  কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। জনস্বাস্থ্য উন্নয়ন ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে দেশে তামাক নিয়ন্ত্রণে গ্রহণ করা হচ্ছে নানামুখী পদক্ষেপ। তামাক নিয়ন্ত্রণকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ গড়ে তোলার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু তামাক কোম্পানীর লাগামহীন হস্তক্ষেপ সার্বিক তামাক নিয়ন্ত্রণকে ব্যহত করছে। আর এধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরীর জন্য কোম্পানীগুলোকে সুযোগ তৈরী করে দিচ্ছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কো¤পানিতে সরকারের ৯.৮% শেয়ার।   উক্ত বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে ১২ জানুয়ারি ২০২২ দুপুর ০৩:০০টায় ডাব্লিউবিবি ট্রাস্টের উদ্যোগে ধানমন্ডি আবাহনী খেলার মাঠের সামনে “তামাক কো¤পানিতে সরকারের শেয়ার প্রত্যাহার করা হোক”…

Read More

তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে গনমাধ্যমের ভূমিকা অপরিসীম

সরকারের উদ্দেশ্য জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে তামাকের ব্যবহার কমানো, অপরদিকে তামাক কোম্পানিগুলোর উদ্দেশ্য মুনাফা অর্জন ও ব্যবসার প্রসার। এক্ষেত্রে সরকার ও তামাক কোম্পানিগুলোর নীতি সম্পূর্ণ বিপরীত। সরকার ২০৪০ সাল এর মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে এবং সেই লক্ষ্যে গ্রহণ করছে নানা পদক্ষেপ। কিন্তু যেসকল কারণে এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের অভিযাত্রা বাধাগ্রস্থ হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম তামাক কেস্পানিগুলোর প্রভাব। কোম্পানিগুলো সরকারের তামাক নিয়ন্ত্রণ নীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়নকে বাধাগ্রস্ত করতে নানা কৌশলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ সূচকে বাংলাদেশের স্কোর বেড়ে দাড়িয়েছে ৭২। গতবছরের তুলনায় এই হস্তক্ষেপের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। তামাক কোম্পানির অব্যাহত হস্তক্ষেপে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। উক্ত বিষয়ের উপর গুরত্বারোপ করে ০৪ জানুয়ারী, ২০২২ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট…

Read More